ভিশন ও মিশন-
নতুন শিক্ষা কাঠামোয় নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা স্তর হিসেবে বিবেচিত হবে। এই স্তরের শিক্ষা শেষে শিক্ষার্থীরা সামর্থ অনুযায়ী উচ্চ শিক্ষার বিভিন্ন ধারায় যাবে ,নয়তো অর্জিত বৃত্তি মূলক শিক্ষার ভিত্তিতে বা আরো বৃত্তিমূলক শিক্ষার মাধ্যমে জীবিকার্জনের পথে যাবে। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের ভিশন I মিশন নিম্ন রুপ:
১। শিক্ষার্থীর অন্তর্নিহিত মেধা I সম্ভাবনার পরিপূর্ন বিকাশে সাহায্য করা।
২। কর্মজগতে অংশগ্রহণের জন্য ,বিশেষ করে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, একটি পর্যায়ের প্রয়োজনীয় দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তিরূপে শিক্ষার্থীকে তৈরি করা।
৩। মানসম্পন্ন শিক্ষাদান করে প্রাথমিক স্তরেপ্রাপ্ত মৌলিক জ্ঞান সম্প্রসারিত I সুসংহত করা। এর ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসম্পন্ন উচ্চ শিক্ষার ভিত শক্ত হবে।
৪। বিভিন্ন রকমের মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠার I বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক,নৃতাত্ত্বিক I অন্যান্য পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠীর মধ্যে বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে প্রচেষ্ঠা চারানো। পিছিয়ে পড়া অঞ্চলগুলোর জন্যI যতদিন প্রয়োজন বিশেষ পদক্ষেপের মাধ্যমে শিক্ষার অগ্রগতি সমর্থন করা।
৫। নির্ধারিত বিষয়ে সকল ধারায় অভিন্ন শিক্ষাক্রম I পাঠ্যসূচি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করা।
৬। ৬ষ্ট শ্রেণি হতে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ৪০% ছাত্রী এবং ২০% ছাত্র উপবৃত্তি স্কিম এর মাধ্যমে প্রদান করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস